Wishlist Compare


blog

About WM21 E-Cpmmerce

At WM21 Ecommerce, we are dedicated to providing exceptional online shopping experiences to our customers. Our goal is to make your shopping journey convenient, enjoyable, and secure. 

Thank you for choosing WM21 Ecommerce. We look forward to serving you and providing you with an outstanding online shopping experience. Happy shopping!

blog

শখের ঘোড়া

শিক্ষামূলক গল্প: শখের ঘোড়া  এক কৃষকের শখ বিভিন্ন জাতের ঘোড়া সংগ্রহ করা। তার সংগ্রহ সম্পন্ন করতে এখন শুধু এক ধরনের ঘোড়ার প্রয়োজন, যেটা তার প্রতিবেশীর কাছেই রয়েছে। কিন্তু প্রতিবেশী সেটা বিক্রি করতে ইচ্ছুক নয়। তারপরও সে প্রতিদিন তাকে বিরক্ত করেই যাচ্ছে ঘোড়াটি বিক্রি করার জন্য। শেষ পর্যন্ত সে তার প্রতিবেশীকে রাজি করাতে সক্ষম হয়, কিন্তু তার এই আনন্দও বেশি দিন সইল না। এর এক মাস পরেই ঘোড়াটি অসুস্থ হয়ে পড়ল।  পশু ডাক্তার এসে ঘোড়াটিকে দেখে বলল, এটি একটি মারাত্মক ক্ষতিকর ভাইরাসে আক্রান্ত। সে কিছু ওষুধ লিখে দিয়ে বলল, এগুলো তিন দিন ধরে খাওয়াতে হবে। এর মধ্যে সুস্থ না হলে তিন দিন পরে ঘোড়াটিকে মেরে ফেলতে হবে। ড্রীম হেভেন পার্ক।   ডাক্তার আর কৃষকের কথাগুলো এর মধ্যে অন্য একটি ঘোড়া মনোযোগ দিয়ে শুনছিল। কিছুক্ষণ পরে কৃষক এসে ঘোড়াটিকে ওষুধ খাইয়ে আবার নিজের কাজে গেল। তখন ভাল ঘোড়াটি এসে  অসুস্থ ঘোড়াটিকে বলল, শক্ত হও বন্ধু, তোমাকে সুস্থ হতেই হবে, না হলে ওরা তোমাকে মেরে ফেলবে।  দ্বিতীয় দিনও কৃষক ঘোড়াটিকে ওষুধ খাইয়ে যাওয়ার পর সুস্থ ঘোড়াটি অসুস্থ  ঘোড়াটিকে বলল, উঠো বন্ধু, তোমাকে কষ্ট করে হলেও হাঁটতে হবে, আসো আমি তোমাকে সাহায্য করছি। ড্রীম হেভেন পার্ক।   তৃতীয় দিন কৃষকের সঙ্গে আবার সেই পশু ডাক্তার এলো, ওষুধ খাওয়ানোর পরে ডাক্তার বলতে লাগল, নাহ আর কিছু করার নেই, কালকে ঘোড়াটিকে মেরে ফেলতে হবে, না হলে তোমার অন্য ঘোড়াগুলোও সংক্রমিত হতে পারে, কোনো সুযোগ নেওয়া ঠিক হবে না। কৃষকও নিরুপায় হয়ে তাতে সায় দিল। এবার তারা চলে যাওয়ার পর সুস্থ ঘোড়াটি  এসে অসুস্থ  ঘোড়াটিকে বলল, আজকেই শেষ সুযোগ বন্ধু, উঠে দাঁড়াও, তোমাকে পারতেই হবে, দৌড়াতে হবে, এই তো এই তো হচ্ছে, তুমি পেরেছ, আর একটু, চমৎকার, তুমি পারবেই। অবশেষে ঘোড়াটি উঠে দাড়াল এবং দৌড়াতে শুরু করল।

  শিক্ষাঃ-  আমাদের প্রত্যেক এর জীবনে একজন ভাল বন্ধু কিংবা মেনটর থাকা প্রয়োজন। যিনি বিপদের দিনে পরামর্শের মাধ্যমে পাশে দাঁড়াবে। 

blog

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং

কিছু ব্যক্তি????

সফলতার গভীরতটা এমএলএম-এ এসেই বুঝেছে এবং নিজের পার্সোনালিটি ডেভেলাপমেন্ট করেছে শার্ট পেন্ট ইং করা শিখেছে তারা আবার এখন নিজের যোগ্যতা প্রমান করতে চায় <-চাইলে পারবেন , ঐ সকল ব্যক্তিদের মনে রাখা দরকার।


তাদের পোস্ট দেখে বুঝা যাচ্ছে 

তারা এক এক জন কুতুব হয়ে গেছে 

যে মাটির উপরে ভর করে হাঁটছেন সেই মাটি কে কখনো ভুলবেন না 


ধন্যবাদ আপনাদেরকে

#thepowerofbelievesyste 

#ThePowerOfDreams 

#ThePowerofPositivity

blog

Multi level marketing

"এমএলএম প্রতারণা"   বনাম  "এমএলএম বিজনেস"


ইদানীং বিভিন্ন পত্রিকার শিরোনাম ও সুশীল সমাজের কিছু মন্তব্য দেখে বেশ হতাশ হয়েছি। মনেহলো-
 আমরা কি আমাদের সহজাত বিচারবুদ্ধি কখনোই প্রয়োগ করতে শিখবো না? 

 সকল আর্থিক প্রতারণার মধ্যেই আমরা এমএলএম এর একটা মোড়ক লাগাতে চাই। তাহলে আমাদের বুঝতে হবে এমএলএম একটি শক্তিশালী সিস্টেম যা প্রতারণার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। আমরা যদি একটু সচেতন ভাবে এই শক্তিশালী সিস্টেমকে ভালো কাজে ব্যবহার করতে পারি তাহলেই এই দেশের লক্ষ লক্ষ বেকারের একটা হিল্লে হয়। এটা আমি দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারি। আসলেই কি "এমএলএম প্রতারণা?" না-কি "এমএলএম এর নামে প্রতারণা?" আসলেই কি ই-কমার্স একটি প্রতারণামূলক সিস্টেম,  না-কি একটি স্বার্থান্বেষী মহল ই-কমার্সের সুনামকে প্রতারণার কাজে ব্যবহার করছে? আপনাদের  (সুশীল সমাজ/মিডিয়ার) কাছে  আমার প্রশ্ন?

 ইন্টারন্যাশনাল এমএলএম নীতিমালা থেকে জানতে পারি সকল এমএলএম-ই ই-কমার্সের অন্তর্ভুক্ত, কিন্তু সকল ই-কমার্স এমএলএম এর অন্তর্ভুক্ত নয়। অর্থাৎ এমএলএম কোম্পানিগুলো ই-কমার্স পরিচালনার এখতিয়ার রাখে, তবে সকল ই-কমার্স এমএলএম করার এখতিয়ার রাখে না। একটু ব্যাখ্যা দেয়া যাক- একজন এসএসসি পাস স্টুডেন্ট প্রাইমারী পড়ুয়া কাউকে টিচিং দিতে পারে, আবার একজন অনার্স পাস করা স্টুডেন্ট প্রাইমারী, এসএসসি উভয়কেই টিচিং দিতে পারে। এখানে এমএলএম অনার্স পাস এর জায়গায়। ডিজিটাল /এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং / ই-কমার্স নিয়ে বহির্বিশ্বে গবেষণা শুরু ১৯৯৫ সাল থেকে, যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আসে ২০১০ সালে। দাপটের সাথে চলবে ২০৩০ সাল পর্যন্ত। যখন এই সিস্টেম এর সব খাওয়া শেষ, তখন শুধু আটিটা নিয়েই আমরা  মহা পরিকল্পনায় ব্যস্ত। অথচ আর কয়েক বছরের (২০৩০এর) মধ্যেই ই-কমার্স তার জৌলুস হারাবে। স্থান করে নিবে "এমএলএম"। যা আমার কথা নয়- বিল গেটস, জন কেলেন্স, রবার্ট কিসোয়াসকি, ফিলিপ কটলার সহ প্রায় সকল বিশেষজ্ঞদের একই মত। তাদের মতে একবিংশ শতাব্দীতে বাজারকে একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ করবে মাল্টিলেভেল মার্কেটিং সিস্টেম। তাছাড়া স্ট্যাটিসটিক দেখলেই আপনারা ধারণা করতে পারবেন। যখন বিদেশি এমএলএম  কোম্পানি গুলো বাংলাদেশে দাবিয়ে বেড়াবে তখন আমরা স্টাডিতে বসবো,  পর্যালোচনা করবো, সুশীল সমাজের আবির্ভাব ঘটবে। বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে এমএলএম উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা করবেন। সরকার বাজেটে এমএলএম নামক এই বিশ্বনন্দিত শক্তিশালী সিস্টেম বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠার জন্য বাজেট রাখবেন। ততোদিনে আবার আমাদের জন্য আটিটাই থাকবে। এমএলএম এর মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে গ্রাস করবে বিদেশি বুর্জোয়া বাহিনী। আমরা স্টাডি করতে করতে মাখন খাওয়া শেষ। আমি আমাদের বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ, মিডিয়া কর্মীদের অনুরোধ করবো, এই বিষয়গুলো নিয়ে আরেকটু দায়িত্বশীল আচরণ করতে, দায়িত্ববানের মতো কথা বলতে।  যে কোন কিছুর নামেই প্রতারণা হতে পারে। প্রতারণা প্রতারণাই। স্বার্থান্বেষী মহল তার সুবিধাজনক প্লাটফর্ম ব্যবহার করে তার কার্য হাসিল করে নিচ্ছে, আর আমরা চিল্লাইয়া মরছি এটা আমার নয় ঐ প্লাটফর্ম ইউস করেছে। আসলে প্রতারণা সিস্টেম করে না, প্রতারণা করে আমাদের ব্যবহার পদ্ধতি। সুতরাং যে কোন সিস্টেমেই প্রতারণা হতে পারে, যদি সেটা সঠিকভাবে পরিচালিত না হয়।

এবার আসি এমএলএম প্রসঙ্গে। সরকার এই অস্থিতিশীল সেকটরকে নিয়ন্ত্রণ করতে ২০১৩ সালের ১০ ই অক্টোবর মহান জাতীয় সংসদ এ সর্বসম্মতিক্রমে "মাল্টিলেভেল মার্কেটিং নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৩" পাস করেন। সরকার এমএলএম নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৩ বাস্তবায়ন করলেই এই সিস্টেমে প্রতারণা ৮০% কমে যাবে বলে আমার বিশ্বাস। আইনের প্রয়োগ না থাকায় সুযোগ নিচ্ছে সুযোগসন্ধানীরা, আর পরে পরে মার খাচ্ছে এমএলএম নামক এক রেভ্যুলেশনারী সিস্টেম। কোটি বেকারের বাংলাদেশে কর্মসংস্থান হতো লক্ষ লক্ষ বেকারের।সরকার বছরে পেতে পারতো শতকোটি টাকার রাজস্ব। যা থেকে এখন সরকার বঞ্চিত। আর যেহেতু এমএলএম একটি শক্তিশালী সিস্টেম সেহেতু প্রতারণার কাজে ব্যবহার হলে এর প্রভাবটাও বেশি হয়। প্রশাসন একটু সজাগ দৃষ্টি রাখলে আমরা সহজে প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে পারি। সঠিক ধারার এমএলএম চর্চাকারীগন একটু সামাজিক মর্যাদা নিয়ে  বাঁচতে পারেন। বাংলাদেশে সঠিক এমএলএম এ-র প্র্যাকটিসকারী কোম্পানি (১) মডার্ন হারবাল (২) ফরএভার লিভিং (৩) ডি এক্স এন (৪) টিয়ানসি (৫)ভেজটিজ (৬) মেগনেসা (৭) এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড সহ আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান যা আমাদের জন্য এক্সাম্পল হতে পারে। 

 ই-ক্যাব এ-র দায়িত্বপ্রাপ্ত কয়েকজনকে দেখলাম এমএলএম নিয়ে খুব সরব। ই-কমার্স সেক্টরে আপনাদের দায়িত্বশীল ভূমিকা অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য।  আপনাদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই আরেকটি বিষয়ে আমি  দায়িত্ব নিয়েই বলতে চাই ই-ভ্যালি যে পরিমাণ লোকের সাথে প্রতারণা করবে, যে পরিমাণ লোক সর্বশান্ত হবে যা বাংলার ইতিহাসে বিগত দিনে ঘটেনি। যত প্রতারণাকেই আপনারা এমএলএম প্রতারণা হিসাবে চালাতে চেয়েছেন তার সব গুলো একসাথে করলেও  ই- ভ্যালির প্রতারণার কাছে হার মানবে। সুতরাং এর জবাবটাও এখন থেকেই আপনাদের রেডি রাখা উচিত। সম্পর্ক দিয়ে নয় সাধারন লজিক দিয়ে বিশ্লেষন করলেই যে কেউ বুঝবে।  আপনারা কেন বুঝতে পারছেন না তা আল্লাহ মালুম। 

 পরিশেষে আমি বলবো যখনই কোন সিস্টেম এ দেশে একটি আস্থার জায়গা তৈরি করেছে, যখনই চাহিদা তৈরি হয়েছে, তখনই তার নামে হয়েছে প্রতারণা। চাকরির নামে প্রতারণা, জমি বিক্রির নামে প্রতারণা, গাছ, মাছ, ফ্ল্যাট, গোল্ড বিক্রির নামে প্রতারণা। মাল্টিপারপাস, ই-কমার্স, ভার্চূয়াল কয়েন, অনলাইন এডুকেশন, ক্লিকিং, গেম্বিং, বিনিয়োগ সহ এমন কোন সেক্টর নেই যেখানে প্রতারণার জন্য এমএলএম সিস্টেমকে ব্যবহার করা হয়নি। আমি সকলকে স্পষ্ট ভাষায় একটি কথা জানাতে চাই, এমএলএম পদ্ধতি আর এমএলএম বিজনেস এক  নয়। অন্যান্য বিজনেস এ এমএলএম সিস্টেম প্রয়োগ প্রায় ক্ষেত্রেই প্রতারণা।  মাল্টিলেভেল মার্কেটিং এ এমএলএম সিস্টেম এর প্রয়োগ হচ্ছে বিজনেস। যেখানে প্রতারণার কোন সুযোগ নেই। মনে রাখতে হবে নামাজীরা জুতা চোর নয়। জুতা চোরেরা নামাজী সেজে জুতা চুরি করে। সুতরাং যারা অজ্ঞতাবশত সকল প্রতারণা কে এমএলএম এ-র লেবেল দিতে চান তাদের এই হীন চিন্তাকে নিন্দা জানাচ্ছি। এটি কাউকে কষ্ট দেয়ার জন্য লিখিনি। আমার মনের কথাগুলো ব্যক্ত করলাম মাত্র। আমার কিছু কিছু কথা রূঢ় হলেও কেউ ব্যক্তিগত ভাবে নিবেন না প্লিজ। কেউ কষ্ট পেলে ক্ষমা করবেন। ধন্যবাদ।

 মোঃ জাকির হোসেন।
 ম্যানেজিং ডাইরেক্টর, 
ওয়ার্ল্ড মিশন ২১লিঃ

Electronics Black Wrist Watch

Brand
Category: Electronics
SKU: MS46891340

$40.00
  • Ultrices eros in cursus turpis massa cursus mattis.
  • Volutpat ac tincidunt vitae semper quis lectus.
  • Aliquam id diam maecenas ultricies mi eget mauris.